এই স্ট্যাটাসের আগে নাহিদ ইসলামের পোস্টটিও শেয়ার করেন আসিফ মাহমুদ। নাহিদের স্ট্যাটাস শেয়ার করার সময় ক্যাপশনে আসিফ মাহমুদ লেখেন, প্রফেশনালিজম (পেশাদারত্ব) রক্ষার্থে সরকারে থেকে আরও অনেক কিছুই বলতে পারি না। তবে জনগণকে অন্ধকারে রাখাটাও অনুচিত।
অন্তর্র্বতী সরকারের উপদেষ্টাদের কেউ রাজনীতি করতে চাইলে সরকার থেকে বের হয়েই করবে জানিয়েছেন,যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ।
উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ তার স্ট্যাটাসে লিখেন, সরকারে থেকে রাজনৈতিক দলের সাথে কোনো প্রকার সংশ্লিষ্টতার বিরুদ্ধে আমরাও। উপদেষ্টাদের কেউ রাজনীতি করলে সরকার থেকে বের হয়েই করবে। একই সঙ্গে রাজনৈতিক দলেরও সরকারের কাজে হস্তক্ষেপ করা অনুচিত। বিভিন্ন সরকারি ও সাংবিধানিক গুরুত্বপূর্ণ পদে নিয়োগে তদবির বা চাপ প্রয়োগ করা অনুচিত।
বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারি) সন্ধ্যার আগে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক স্ট্যাটাসে তিনি এসব কথা লিখেন।
এর আগে, বিবিসি বাংলাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মির্জা ফখরুল বলেন, যদি সরকার পূর্ণ নিরপেক্ষতা পালন করে, তাহলেই তারা নির্বাচন পরিচালনা করা পর্যন্ত থাকবে। তা না হলে নিরপেক্ষ সরকারের প্রয়োজন হবে। অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্র্বতীকালীন সরকার নিরপেক্ষতা বজায় রাখতে না পারলে নির্বাচন করতে পারবে না। একইসঙ্গে অন্তর্র্বতী সরকারে নিজেদের প্রতিনিধি রেখে ছাত্ররা নির্বাচনে অংশ নিতে চাইলে অন্য রাজনৈতিক দলগুলো বিষয়টি মেনে নেবে না।