ছবিটি নিজেদের অফিসিয়াল সামাজিক মাধ্যমে দিয়ে বাঁহাতি ব্যাটারের বুদ্ধির প্রশংসা করেছে আইসিসি।
তারা লিখেছে, ‘শেষ পর্যন্ত দুর্দান্ত চিন্তা।’ ম্যাচ শেষে ঘটনাটি নিয়ে তানজিদ তামিম বলেন, ‘দুর্ভাগ্যক্রমে বলটা বাউন্স হয়েছিল। ফলে ঠিকমতো ব্যাটে-বলে সংযোগ করতে পারিনি এবং তা আমার হেলমেটে আঘাত করে। আমি ঠিক ছিলাম। আমি আসলে তখন চিন্তা করছিলাম বল হয়তো ওপরে উঠে গেছে। কিন্তু দেখতে পাই বল আমার সামনের চোখের হেলমেটের পাশে আটকে গিয়েছে। এ সময় আমি ভাবছিলাম তারা (প্রতিপক্ষ) এসে হয়তো বল ধরে আউটের আবেদন করতে পারে। তাই হেলমেট খুলে মাটিতে রাখি। এতে করে তারা আউট করতে পারেনি।
নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে বাংলাদেশের ব্যাটিং ইনিংসের তৃতীয় ওভারের সময় ‘হ্যান্ডেল দ্যা বল’আউট হওয়ার ঘটনা ঘটে। নেদারল্যান্ডসের পেসার ভিভিয়ান কিংমার করা পঞ্চম বলটি বাউন্স হলে তানজিদ হাসান তামিমের হেলমেটে আঘাত করে। ২৩ বছর বয়সী ব্যাটারের হেলমেটে আঘাত করলেও কোনো ক্ষতি হয়নি তার।
হেলমেটে আটকে যাওয়া বল ধরেও প্রতিপক্ষ নেদারল্যান্ডস আউটের আবেদন করতে পারতো। তবে সেই সুযোগ দেননি তানজিদ তামিম। হেলমেটে আটকে যাওয়া বল ফিল্ডাররা ধরে ফেলার আগেই মাটিতে স্পর্শ করে দেন বাংলাদেশের উদীয়মান ব্যাটার। বাঁহাতি ব্যাটারের তাৎক্ষণিক এই বুদ্ধিতে মুগ্ধ হয়েছে ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা আইসিসি।