জাফলং জিরো পয়েন্ট থেকে জোরপূর্বক বালু পাথর লুটপাট করে নিয়ে যাচ্ছেন আওয়ামীলীগের দোসর লাইন সিন্ডিকেট বাহিনীর শীর্ষ সন্রাসী চাঁদাবাজ সবেদ ড্রাইভার।এমন অভিযোগ করেন স্থানীরা ।
এনিয়ে সাধারণ মানুষের মনে দেথা দিয়েছে নানান প্রশ্ন-সবেদ ড্রাইভার আওয়ামীলীগের সময় লাইন চালিয়ে জাফলং সন্ত্রাসী কর্মকান্ড করে লুটপাট করে কোটি টাকা কামিছে শীর্ষ এই সন্ত্রাসী ।
নিজ সরাকার আমলে সবেদ ও তার বাহিনী দিয়ে বিএনপির এমপি মরহুম দিলদার হোসেন সেলিমের মঞ্চ ভাংচুরও করেছিলেন । এমন কি ১৮ জুলাই জাফলং বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নিরীহ ছাত্রদের উপর সন্ত্রাসী হামলা চালিয়ে ছিলো এই কুখ্যাত শীর্ষ সন্ত্রাসী চাঁদাবাজ সবেদ ড্রাইভার । আওয়ামীলীগের শীর্ষ সন্ত্রাসী অপরাধী হয়েও, ৫ আগষ্টের পরও আবার কি করে সে চাঁদাবাজি বালু পাথর লুটপাট করছে?
গত ৫ আগস্টের পর পট পরিবর্তন থেকে আওয়ামী লীগ চক্রকে সরিয়ে বিএনপির একটি শক্তিশালী চক্র পাথর উত্তোলন ও চাঁদাবাজি শুরু করে। এদের সাথে রয়েছে আওয়ামী লীগের চাঁদাবাজ সবেদ । জাফলংয়ের প্রতিবেশ সংকটাপন্ন এলাকা (ইসিএ) থেকে রাতের আধারে পূর্ব জাফলং ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি আমজাদ বক্স ও উপজেলা যুবদল নেতা জাহিদ খানের নেতৃত্বে বেপরোয়া লুটপাট ও চাঁদাবাজি করে চলেছে আওয়ামী লীগের সবেদ ড্রাইভার সিন্ডিকেট।
এই চক্রের এককজন সদস্য ৫ আগস্টের পর আঙ্গল ফুলে কলা গাছ। রহস্যজনক কারণে দলীয়ভাবে কোন ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। ফলে এই চক্রের সদস্যরা বেপরোয়া।
৫ আগস্টের পর সৈরাচার শেখ হাসিনা সহ সকল এমপি মন্ত্রী পালিয়ে গেলো পূর্ব জাফলং ছাত্রদল-যুবদল বিএনপির ছত্র ছায়ায় রয়ে গেছেন সবেদ । তাহলে কি সবেদ ড্রাইভারের অবৈধ কোটি টাকার কাছে হার মানলেন স্থানীয় ও জেলা ?