সিলেট মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ইমদাদ হোসেন চৌধুরী বলেছেন, শহীদ জিয়াউর রহমান মহান স্বাধীনতার ঘোষক। শুধু স্বাধীনতা ঘোষনা দিয়েই বসে থাকেন নি, তিনি নিজে যুদ্ধ করেছেন এবং স্বাধীনতা রক্ষায় কাজ করে গেছেন। দেশের সর্বস্তরের মানুষের পাশে ছিলেন জিয়াউর রহমান। তিনি এই দেশের মাটি ও মানুষের কথা চিন্তা করে কোদাল হাতে নিয়ে শ্রমিকদের সাথে মিসে উৎসাহ যোগিয়েছেন, খাদ্যে স্বয়ংসম্পুর্ন করতে দেশের কৃষকদের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন। এদেশের বৃহৎ জনগোষ্ঠি কৃষকসহ সর্বস্তরের মানুষের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছিলেন মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ জিয়াউর রহমান।
৭ নভেম্বর বৃহস্পতিবার রাতে নগরীর লালাদিঘিরপাড়ে সিলেট মহানগর কৃষকদল আয়োজিত ঐতিহাসিক ৭ই নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভায় প্রধান অথিতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
মহানগর কৃষকদলের সভাপতি সাবেক কাউন্সিলর হুমায়ুন কবির শাহীন বলেন, ৭ই নভেম্বর ১৯৭৫ সালের ৭ই নভেম্বর সংঘটিত সিপাহী-জনতার বিপ্লবের স্মরণে প্রতি বছর ৭ই নভেম্বর বাংলাদেশে পালিত হয় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস। দিনটি বাংলাদেশের সামরিক ও রাজনৈতিক ইতিহাসে এক ঐতিহাসিক ঘটনা হিসেবে পরিচিত। বিপ্লব ও সংহতির বার্তা নিয়ে দিনটি দেশপ্রেমিক আদর্শে উদ্বুদ্ধ এই দিনটি জাতীয় ঐক্যের প্রতীক হিসেবে বহন করে আসছে, যা বাংলাদেশকে একটি স্বাধীন ও স্বনির্ভর রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তোলার জন্যে এক অনুপ্রেরণা যোগায়।
সিলেট মহানগর কৃষকদলের সভাপতি সাবেক কাউন্সিলর হুমায়ুন কবির শাহীনের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক সোলেমান আহমদ সিদ্দিকীর পরিচালনায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন মহানগর বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক সৈয়দ রেজাউল করিম আলো, মহানগর বিএনপির স্থানীয় সরকার বিষয়ক সম্পাদক শেখ কবির আহমদ, মহানগর বিএনপির প্রকাশনা সম্পাদক আরাফাত দেওয়ান জাকি।
অন্যান্যদের মাঝে বক্তব্য রাখেন, মহানগর বিএনপির সদস্য মাহবুবুর রহমান মন্তাজ, মহানগর কৃষক দলের সাংগঠনিক সম্পাদক রায়হান আহমদ, হাবিবুর রহামান, জহির উদ্দিন মখর, তফজ্জুল আলী, তাহের আলী সুমন, শামীম আহমদ, আবুল বাশার, কাজী মুরাদ আহমদ, মারুফ আহমদ, নুরুল ইসলাম, খন্দকার মুমিন, মোশাররফ হোসেন, আনোয়ার হোসেন, আব্দুল নূর, আহসান হাবিব,শহীদ আলী, শাহ আলম, শেখ সুমন আহমদ প্রমুখ।