ঢাকাবৃহস্পতিবার , ৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
  1. অর্থনীতি
  2. আদালত
  3. আন্তর্জাতিক
  4. আরো
  5. খেলার খবর
  6. গণমাধ্যম
  7. চাকরির খবর
  8. জাতীয়
  9. দেশের খবর
  10. ধর্ম পাতা
  11. পরিবেশ
  12. প্রবাস
  13. প্রেস বিজ্ঞপ্তি
  14. বিজ্ঞান প্রযুক্তি
  15. বিনোদন
আজকের সর্বশেষ সবখবর

পাকিস্তানে ভোটগ্রহণ শেষ হয়েছে ,গণনাও শুরু

rising sylhet
rising sylhet
ফেব্রুয়ারি ৮, ২০২৪ ৮:১৯ অপরাহ্ণ
Link Copied!

পাকিস্তানে ভোটগ্রহণ শেষ হয়েছে ,গণনাও শুরু।

বৃহস্পতিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) স্থানীয় সময় সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত পাকিস্তানে জাতীয় নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলে।দিনভর ভোটগ্রহণ শেষে গণনাও শুরু হয়েছে।

পাকিস্তানে জাতীয় পরিষদে মোট আসন রয়েছে ৩৩৬টি, এর মধ্যে ২৬৬ আসনে সরাসরি ভোট অনুষ্ঠিত হয়। আর সংরক্ষিত রয়েছে ৭০টি আসন। এর মধ্যে ৬০টি নারীদের জন্য এবং ১০টি অমুসলিমদের জন্য।

প্রতিটি আসনে গড়ে ১৯ জন প্রার্থী রয়েছেন। মোট প্রার্থীর মধ্যে ৯৪ শতাংশ বা চার হাজার ৮০৬ জন পুরুষ প্রার্থী, আর নারী প্রার্থী ৩১২ জন। এই তালিকায় দুই ট্রান্সজেন্ডারও রয়েছেন।

২৪১ মিলিয়ন লোকের বাস পাকিস্তানে। দেশটিতে ১৮ বছরের বেশি নাগরিক অর্থাৎ ভোটার সংখ্যা ১২৮ মিলিয়ন। চলতি বছর জাতীয় পরিষদে মোট পাঁচ হাজার ১২১ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

এ নির্বাচনে ৯০ হাজার ৬৭৫টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। এসব কেন্দ্রে দায়িত্ব পালন করছেন ১৪ লাখের বেশি পোলিং স্টাফ। ১৬ হাজার ৭৬৬টি কেন্দ্রকে অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ বলে ঘোষণা করা হয়েছে। ভোট উপলক্ষে বৃহস্পতিবার সরকারি ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে।

ক্রিকেটার থেকে রাজনীতিবিদ বনে যাওয়া ইমরান খান অনাস্থা ভোটে ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার প্রায় দুই বছর পর পাকিস্তানে এ নির্বাচন এলো।

এ ভোটে রয়েছে কারচুপির অভিযোগ। আর ভোট ঘিরে বন্ধ করে দেওয়া হয় মোবাইল ও ইন্টারনেট সেবা।

তিনবারের প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফ এতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। আর গেল বছর দুর্নীতির দায়ে সাজাপ্রাপ্ত হয়ে জেলে রয়েছেন ইমরান খান। তার দল প্রতীক ছাড়াই ভোটে রয়েছে।

ভোটে আরও রয়েছে পাকিস্তান পিপল’স পার্টি, যেটির নেতৃত্বে রয়েছেন বিলাওয়াল ভুট্টো ও আসিফ আলি জারদারি।

বিশ্লেষকদের অনেকের ভাষ্য এটি পাকিস্তানের সবচেয়ে কম বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন।

পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশন (ইসিপি) বলেছে যে, তারা সারা দিনে পাওয়া ভোট-সম্পর্কিত ৭৬টি অভিযোগের সমাধান করেছে।

২০২৪ সালের নির্বাচন বিভিন্ন দিক থেকে ২০১৮ সালের আগের নির্বাচনগুলিকে ছাড়িয়ে গেছে। এর মধ্যে রয়েছে বরাদ্দকৃত রেকর্ড ৪৮ বিলিয়ন রুপির বাজেট। তাছাড়া ভোটার সংখ্যাও অনেক বেশি।

জয়ী প্রার্থীরা জাতীয় পরিষদের সদস্য হন। ফল ঘোষণার পর স্বতন্ত্রদের যেকোনো দলে যোগ দেওয়ার সুযোগ রয়েছে। নির্বাচনের পর জাতীয় পরিষদ পার্লামেন্টারি ভোটের মাধ্যমে সংসদ নেতা নির্বাচন করা হয়, যিনি দেশের প্রধানমন্ত্রী হন।

সরকার গঠনের জন্য একটি দলকে সংসদে স্পষ্ট সংখ্যাগরিষ্ঠতা দেখাতে হয়। ন্যূনতম ১৫৯ সদস্যের সমর্থন প্রয়োজন হয়।

সূত্র: বিবিসি, জিও নিউজ ও এনডিটিভি

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।