দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) বিদেশে পাচার হওয়া অর্থ দেশে ফিরিয়ে আনতে এ পর্যন্ত ৭১ দেশে চিঠি পাঠিয়েছে । এর মধ্যে ২৭ দেশ থেকে জবাব পাওয়া গেছে।
মঙ্গলবার (০১ অক্টোবর) দুদক কর্মকর্তাদের সঙ্গে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) চার সদস্যের একটি প্রতিনিধিদলের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক শেষে দুদকের মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
এর আগে মঙ্গলবার বেলা ১১টায় দুদকের চেয়ারম্যান মঈনউদ্দীন আব্দুল্লাহর সঙ্গে বৈঠক করে ড. মাইকেল ক্রেজার নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যদের ইইউ প্রতিনিধিদল। বৈঠক শেষে দুদককে মানি লন্ডারিংয়সহ সামগ্রিক বিষয়ে সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি দেয় দলটি।
অন্তর্র্বতী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে এফবিআইসহ বিভিন্ন সংস্থার সহযোগিতা পেতে দফায় দফায় বৈঠক করছে দুদক।বিদেশে পাচার হওয়া অর্থ দেশে ফিরিয়ে আনতে এ পর্যন্ত ৭১ দেশে চিঠি পাঠিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এর মধ্যে ২৭ দেশ থেকে জবাব পাওয়া গেছে।
সংস্থাটির মহাপরিচালক বলেন, বিদেশে পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনতে এখন পর্যন্ত ৭১টি দেশে মিউচ্যুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলএআর) পাঠানো হয়েছে। দুঃখজনক হলেও সত্য এখন পর্যন্ত ২৭টি এমএলএআরের বিষয়ে জবাব পেয়েছি।
বিগত সরকারের আমলে অন্তত ১৮ লাখ কোটি টাকা পাচার হয়েছে বলে বিভিন্ন সংস্থার প্রতিবেদনে উঠে এসেছে। দুদক বলছে এর মধ্যে কানাডা, আমেরিকা, সংযুক্ত আরব আমিরাত, অস্ট্রেলিয়া, সুইজারল্যান্ড ও সিঙ্গাপুরে সবচেয়ে বেশি টাকা পাচার হয়েছে।
মঙ্গলবার (০১ অক্টোবর) দুদক কর্মকর্তাদের সঙ্গে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) চার সদস্যের একটি প্রতিনিধিদলের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক শেষে দুদকের মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
সংস্থাটির মহাপরিচালক বলেন, বিদেশে পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনতে এখন পর্যন্ত ৭১টি দেশে মিউচ্যুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলএআর) পাঠানো হয়েছে। দুঃখজনক হলেও সত্য এখন পর্যন্ত ২৭টি এমএলএআরের বিষয়ে জবাব পেয়েছি।
এর আগে মঙ্গলবার বেলা ১১টায় দুদকের চেয়ারম্যান মঈনউদ্দীন আব্দুল্লাহর সঙ্গে বৈঠক করে ড. মাইকেল ক্রেজার নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যদের ইইউ প্রতিনিধিদল। বৈঠক শেষে দুদককে মানি লন্ডারিংয়সহ সামগ্রিক বিষয়ে সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি দেয় দলটি।
বিগত সরকারের আমলে অন্তত ১৮ লাখ কোটি টাকা পাচার হয়েছে বলে বিভিন্ন সংস্থার প্রতিবেদনে উঠে এসেছে। দুদক বলছে এর মধ্যে কানাডা, আমেরিকা, সংযুক্ত আরব আমিরাত, অস্ট্রেলিয়া, সুইজারল্যান্ড ও সিঙ্গাপুরে সবচেয়ে বেশি টাকা পাচার হয়েছে।
অন্তর্র্বতী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে এফবিআইসহ বিভিন্ন সংস্থার সহযোগিতা পেতে দফায় দফায় বৈঠক করছে দুদক।