raising sylhet
ঢাকাশুক্রবার , ৭ এপ্রিল ২০২৩
  1. অর্থনীতি
  2. আদালত
  3. আন্তর্জাতিক
  4. আরো
  5. খেলার খবর
  6. গণমাধ্যম
  7. চাকরির খবর
  8. জাতীয়
  9. দেশের খবর
  10. ধর্ম পাতা
  11. পরিবেশ
  12. প্রবাস
  13. প্রেস বিজ্ঞপ্তি
  14. বিজ্ঞান প্রযুক্তি
  15. বিনোদন
আজকের সর্বশেষ সবখবর

মহাসড়কে দাপটে চলছে সিএনজি!

rising sylhet
rising sylhet
এপ্রিল ৭, ২০২৩ ৭:১১ অপরাহ্ণ
Link Copied!

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করেই ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের মাধবপুর অংশে নোয়াপাড়া, জগদিশপুর, দরগা গেইট, রতনপুর এলাকায় সহ মহসড়কে দাবড়ে বেড়াচ্ছে সিএনজি। হাইওয়ে পুলিশকে ম্যানেজ করেই মহাসড়কে এসব সিএনজি অটোরিকশা চলাচল করছে বলে জানা যায়।

সরকার দেশের গুরুত্বপূর্ণ যে কয়েকটি মহাসড়কে তিন চাকার যানবাহন চলাচল নিষিদ্ধ করে তার মধ্যে ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অন্যতম। মন্ত্রণালয়ের নিষেধাজ্ঞা জারির পর মহাসড়কে সিএনজি অটোরিকশার চলাচল কিছুটা বন্ধ হওয়ার কারণে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের মাধবপুর অংশে দুর্ঘটনার হার অনেকটাই কমে আসে। কিন্তু এখন আবার মহাসড়কের চলাচল করছে সিএনজি অটোরিকশা। গত তিন মাসে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের মাধবপুর অংশে ১১টি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন সিএনজি অটোরিকশা চালক জানান, কিছু সিএনজি মহাসড়কে প্রতিদিন বীরদর্পে চলাফেরা করেছে। এসব সিএনজির পিছনে বিভিন্ন রকম স্টিকার লাগানো রয়েছে। এগুলোকে দেখে ও না দেখার ভান করে থাকে শায়েস্তাগঞ্জ হাইওয়ে পুলিশ। কিন্তু আমাদের বেলা আইনটা বিপরীত।

২০১৬ সালে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রনালয়ের জারি করা এক প্রজ্ঞাপনে নিষেধাজ্ঞার পরও বন্ধ হয়নি সিএনজি শায়েস্তাগঞ্জ হাইওয়ে মহাসড়ক এলাকা। নিষেধজ্ঞাকে রীতিমত বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে প্রতিদিন দেদারছে চলছে মহাসড়কে এসব অবৈধ যান। বিভিন্ন স্টিকার লাগানো সিএনজি মহাসড়কে অবাধেই চলছে। কোথাও কোন পুলিশ কিংবা স্থানীয় প্রশাসনের কেউ তাকে বাধা দেয় না।

সরেজমিন দেখা যায়, কিছুক্ষণ পর পর একটি-দুটি করে সিএনজি মাধবপুর উপজেলা সদর থেকে থেকে ওলিপুর গেট পর্যন্ত অবাধে চলছে সিএনজি অটো রিক্সা। গাড়িগুলো এমন ভাবে চলছে দেখলে মনে হয় না গাড়িগুলো চলাচলে নিষেধাজ্ঞা বা বাঁধা দেবার কেউ রয়েছে। ২০ মিনিট সময়ে অন্তত ১৮-২০টি সিএনজি অটোরিকশা নির্বিঘ চলতে দেখা যায়। বেশির ভাগ সিএনজি অটোরিকশার কোনো নাম্বর প্লেট নেই। আবার নিয়ম না মেনে উল্টো পথে চলছে। মাঝে মাঝে কিছু সিএনজি আটক করে হাইওয়ে পুলিশ। আটককৃত সিএনজি নিয়ে যায় হাই হাইওয়ের রাস্তার পাশে আবু মিয়ার গ্রেজে। কিছু মামলা হয় আবার দেখা যায় কিছু চলে যায়।

শায়েস্তাগঞ্জ হাইওয়ে পুলিশের ওসি মো. মইনুল ইসলাম ভূঁইয়ার কাছে জানতে চাইলে এ বিষয়ে জানান প্রতিদিন আমারা নাম্বর প্লেট নেই বা কাগজপত্র ঠিক নেই এমন সিএনজি আটক করে মামলা দিচ্ছি। আবু মিয়ার গ্যারেজে সিএনজি আটক রাখার বিষয়টি বৈধ কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন সম্পূর্ণ বৈধ।

৬১ বার পড়া হয়েছে।

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।