
রাইজিংসিলেট- বাংলাদেশে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে গ্রীষ্মকালীন তাপমাত্রা আশঙ্কাজনকভাবে বাড়ছে। শহর ও গ্রাম—উভয় অঞ্চলের মানুষই অতিরিক্ত রোদের তীব্রতা ও তার বিরূপ প্রভাবের শিকার হচ্ছেন। রোদ আমাদের শরীরের জন্য যেমন উপকারী, তেমনি বেশি সময় রোদে থাকলে তা হতে পারে বিপজ্জনক। তাই রোদের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে সঠিক ধারণা থাকা জরুরি।
রোদের উপকারিতা: বিশেষজ্ঞদের মতে, সূর্যের আলো মানবদেহে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়ায় সহায়তা করে।
১. ভিটামিন ডি উৎপাদন: রোদ মানবদেহে প্রাকৃতিকভাবে ভিটামিন ডি উৎপাদনে সহায়তা করে। এটি হাড়, দাঁত ও পেশি মজবুত রাখে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
২. মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নয়ন: সূর্যের আলো মস্তিষ্কে সেরোটোনিন নামক হরমোনের মাত্রা বাড়ায়, যা মানসিক চাপ কমায় ও ভালো মনোভাব তৈরি করে।
৩. ত্বকের নির্দিষ্ট রোগে সহায়ক: নিয়ন্ত্রিত পরিমাণে রোদে থাকলে সোরিয়াসিস, একজিমা ও ব্রণের মতো চর্মরোগ উপশম পেতে পারে।
রোদের অপকারিতা: অতিরিক্ত তাপমাত্রা ও দীর্ঘক্ষণ সূর্যের নিচে অবস্থান করলে শরীরের উপর পড়তে পারে বিরূপ প্রভাব।
১. সানবার্ন ও ত্বকের ক্ষতি: অতিরিক্ত রোদে ত্বক লাল হয়ে পুড়ে যেতে পারে। এতে ত্বকের স্থায়ী ক্ষত সৃষ্টি হতে পারে।
২. হিট স্ট্রোক: দীর্ঘক্ষণ রোদের নিচে কাজ করলে শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে হিট স্ট্রোক হতে পারে। এটি মাথা ঘোরা, বমি বমি ভাব ও জ্ঞান হারানোর মতো উপসর্গ তৈরি করতে পারে।
৩. ডিহাইড্রেশন: অতিরিক্ত ঘাম শরীর থেকে লবণ ও পানি বের করে দেয়, যার ফলে শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে।
৪. ত্বক ক্যানসারের ঝুঁকি: অতিরিক্ত UV রশ্মির কারণে দীর্ঘমেয়াদে ত্বক ক্যানসারের সম্ভাবনা বাড়ে।
সতর্কতা ও পরামর্শ: বিশেষজ্ঞরা জানান, সূর্যালোক থেকে উপকার পেতে হলে তা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখতে হবে। সকাল ৯টার আগে সূর্যের আলো গ্রহণ সবচেয়ে নিরাপদ। দুপুর ১২টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত সূর্য সবচেয়ে তীব্র হয়, তাই এই সময়ে বাইরে যাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত।
উপসংহার: রোদ একদিকে আমাদের শরীরের জন্য প্রয়োজনীয়, অন্যদিকে এটি অজান্তেই হতে পারে স্বাস্থ্যঝুঁকির কারণ। তাই রোদ থেকে পরিপূর্ণ উপকার পেতে হলে প্রয়োজন সচেতনতা ও সতর্কতা। বিশেষজ্ঞদের মতে, সূর্যের আলো মানবদেহে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়ায় সহায়তা করে।
১. ভিটামিন ডি উৎপাদন: রোদ মানবদেহে প্রাকৃতিকভাবে ভিটামিন ডি উৎপাদনে সহায়তা করে। এটি হাড়, দাঁত ও পেশি মজবুত রাখে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
২. মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নয়ন: সূর্যের আলো মস্তিষ্কে সেরোটোনিন নামক হরমোনের মাত্রা বাড়ায়, যা মানসিক চাপ কমায় ও ভালো মনোভাব তৈরি করে।
৩. ত্বকের নির্দিষ্ট রোগে সহায়ক: নিয়ন্ত্রিত পরিমাণে রোদে থাকলে সোরিয়াসিস, একজিমা ও ব্রণের মতো চর্মরোগ উপশম পেতে পারে।
রোদের অপকারিতাঃ অতিরিক্ত তাপমাত্রা ও দীর্ঘক্ষণ সূর্যের নিচে অবস্থান করলে শরীরের উপর পড়তে পারে বিরূপ প্রভাব।
১. সানবার্ন ও ত্বকের ক্ষতি: অতিরিক্ত রোদে ত্বক লাল হয়ে পুড়ে যেতে পারে। এতে ত্বকের স্থায়ী ক্ষত সৃষ্টি হতে পারে।
২. হিট স্ট্রোক: দীর্ঘক্ষণ রোদের নিচে কাজ করলে শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে হিট স্ট্রোক হতে পারে। এটি মাথা ঘোরা, বমি বমি ভাব ও জ্ঞান হারানোর মতো উপসর্গ তৈরি করতে পারে।
৩. ডিহাইড্রেশন: অতিরিক্ত ঘাম শরীর থেকে লবণ ও পানি বের করে দেয়, যার ফলে শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে।
৪. ত্বক ক্যানসারের ঝুঁকি: অতিরিক্ত UV রশ্মির কারণে দীর্ঘমেয়াদে ত্বক ক্যানসারের সম্ভাবনা বাড়ে।
সতর্কতা ও পরামর্শঃ বিশেষজ্ঞরা জানান, সূর্যালোক থেকে উপকার পেতে হলে তা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখতে হবে। সকাল ৯টার আগে সূর্যের আলো গ্রহণ সবচেয়ে নিরাপদ। দুপুর ১২টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত সূর্য সবচেয়ে তীব্র হয়, তাই এই সময়ে বাইরে যাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত।
উপসংহারঃ রোদ একদিকে আমাদের শরীরের জন্য প্রয়োজনীয়, অন্যদিকে এটি অজান্তেই হতে পারে স্বাস্থ্যঝুঁকির কারণ। তাই রোদ থেকে পরিপূর্ণ উপকার পেতে হলে প্রয়োজন সচেতনতা ও সতর্কতা।