ঢাকামঙ্গলবার , ১৯ আগস্ট ২০২৫
  1. অর্থনীতি
  2. আদালত
  3. আন্তর্জাতিক
  4. আরো
  5. খেলার খবর
  6. গণমাধ্যম
  7. চাকরির খবর
  8. জাতীয়
  9. দেশের খবর
  10. ধর্ম পাতা
  11. পরিবেশ
  12. প্রবাস
  13. প্রেস বিজ্ঞপ্তি
  14. বিজ্ঞান প্রযুক্তি
  15. বিনোদন
আজকের সর্বশেষ সবখবর

সোনাই নদীর ভাঙনে বিয়ানীবাজার উপজেলার বিস্তৃর্ন এলাকা বিলীন

rising sylhet
rising sylhet
আগস্ট ১৯, ২০২৫ ৪:১৭ অপরাহ্ণ
Link Copied!

ads

সোনাই নদীর ভাঙনে বিয়ানীবাজার উপজেলার বিস্তৃর্ন এলাকা বিলীন হচ্ছে। মারাত্মক হুমকির মুখে পড়েছে ফসলি জমি, রাস্তাঘাটসহ নানা স্থাপনা।

একদিকে নাব্যতা সংকট, অন্যদিকে নদীর কয়েকটি স্থানে ভাঙন তীব্র হওয়ায় দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তীরবর্তী এলাকার মানুষ। নদীভাঙন রোধসহ ক্ষতিগ্রস্থ এবং ঝূঁকিপূর্ণ স্থাপনা রক্ষায় সরকারের সংশ্লিষ্ট মহলের সহায়তা চেয়েছেন উপজেলাবাসী।

এছাড়াও বারইগ্রাম থেকে তিলপাড়া ইউনিয়নের শেষ এলাকা পর্যন্ত ভাঙ্গন ঝূঁকির মুখে। ওই এলাকার গাংপার গ্রামসহ তীরবর্তী বেশ কয়েকটি স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত এলাকাবাসী। বছরের পর বছর ধরে সোনাই নদীর ভাঙ্গন চলছে এবং এতে করে তাদের জীবনযাত্রা ব্যাহত হচ্ছে।

এলাকা ঘুরে দেখা যায়, নদীতীরের কয়েকটি স্থানে শুরু হয়েছে ভাঙন। পর্যায়ক্রমে তা তীব্রতর হচ্ছে। নাব্য সংকটের কারণে পাহাড়ি ঢলের পানি ধারণ করতে পারছে না নদীটি। তীর উপচে পড়ায় কয়েক হাজার হেক্টর কৃষি হুমকির মুখে পড়েছে। নদীভাঙনের কারণে তীরবর্তী অন্তত: ১৫টি গ্রামের লোকজন শঙ্কিত। উপজেলার পূর্ব মুড়িয়া এলাকার তাজপুর এলাকায় নদী ভাঙ্গনে গ্রামের একটি গুরুত্বপূর্ণ সড়ক বিলীন হয়ে গেছে এবং বসতবাড়ী হুমকির মুখে পড়েছে। গ্রামের একমাত্র বাজারের অর্ধেকাংশ বিলীন হয়ে গেছে।

তিলপাড়া ইউপি চেয়ারম্যান মাহবুবুর রহমান জানান, সোনাই নদীর ভাঙন প্রতিরোধে ও নদী খনন এলাকার মানুষের প্রাণের দাবী। পানি উন্নয়ন বোর্ড কর্তৃক জরুরি ভিত্তিতে এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। কয়েক যুগ থেকে এতদঞ্চলে নদী ভাঙন অব্যাহত থাকলেও ভাঙন রোধে কোন ব্যবস্থা নেয়া হয়নি।

মুড়িয়া ইউপি চেয়ারম্যান ফরিদ আল মামুন বলেন, দীর্ঘদিন থেকে ভাঙ্গন অব্যাহত থাকায় নদীর সীমানা পূর্ব তাজপুর গ্রামের প্রায় ১০০ মিটার ভেতরে চলে এসেছে। এর ফলে অনেকে নিঃস্ব হয়েছেন। অনেকে বসতঘর হারানোর শংকায় রয়েছেন।

বিয়ানীবাজার উপজেলা নির্বাহী অফিসার গোলাম মুস্তাফা মুন্না জানান, নদীভাঙনের তীব্রতা বেড়ে যাওয়ার বিষয়টি তাঁরা জেনেছেন। পানি উন্নয়ন বোর্ডের সঙ্গে কথা বলে যত দ্রুত সম্ভব প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।

সূত্র জানায়, সোনাই নদীর ভাঙ্গন ঠেকাতে স্থানীয় পানি উন্নয়ন বোর্ড কখনোই বড় ধরনের কোন প্রকল্প গ্রহণ করেনি। কারণ উপজেলার উপর দিয়ে বয়ে যাওয়া কুশিয়ারা ও সুরমা নদীর ভাঙ্গন ঠেকাতেই সংশ্লিষ্টরা গলদগর্ম। উপজেলার মধ্যে সোনাই নদী তীরবর্তী এলাকার লোকজন অবহেলিত।

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।