স্কলার্সহোম শাহী ঈদগাহ ক্যাম্পাসের অধ্যক্ষ লে. কর্ণেল (অব.) মুনীর আহমেদ কাদেরী বলেছেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাঙালি জাতির মুক্তির মহানায়ক। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি সৈন্যদের বিরুদ্ধে নয় মাস যুদ্ধের পর চূড়ান্ত বিজয় অর্জিত হলেও ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের মধ্য দিয়ে জাতি বিজয়ের পূর্ণ স্বাদ গ্রহণ করে। বঙ্গবন্ধু আমাদের স্বাধীনতার অমর কাব্য। বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস অন্ধকার থেকে বাংলাদেশের আলোর পথে যাত্রা।
স্কলার্সহোম শাহী ঈদগাহ ক্যাম্পাস আয়োজিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৫১ তম স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উদযাপন অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন। মঙ্গলবার (১০ জানুয়ারী) দুপুরে ক্যাম্পাস অডিটোরিয়ামে বর্ণাঢ্য আয়োজনে দিবসটি উদযাপন করা হয়।
বাংলা বিভাগের প্রভাষক ফারজানা মোর্শেদ চৌধুরীর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন স্কলার্সহোম মেজরটিলা ক্যাম্পাসের অধ্যক্ষ মো. ফয়জুল হক, পাঠানটুলা ক্যাম্পাসের উপাধ্যক্ষ আব্দুল আজীজ ও দক্ষিণ সুরমা ক্যাম্পাসের অধ্যক্ষ রোমানা চৌধুরী।
অনুষ্ঠানে স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসের ভিডিও তথ্যচিত্র প্রদর্শন করেন স্কলার্সহোম শাহী ঈদগাহ ক্যাম্পাসের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান জাহিদুল ইসলাম ও বক্তব্য রাখেন জীব বিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক নাসরিন জাহান। ‘যুদ্ধ পরবর্তী সময়ে দেশে ফেরার উদযোগ’ শীর্ষক বক্তব্য রাখেন ইংরেজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সৈয়দ হাসান মাহমুদ।
এসময় ‘বঙ্গবন্ধুর পাকিস্তানের কারাগারের দিনগুলি’ শীর্ষক বক্তব্য রাখেন দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী সপ্তর্ষি সাহা লস্কর। ‘মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে গ্রেফতারের পটভূমি’ শীর্ষক বক্তব্য উপস্থান করেন নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী দিব্যজ্যোতি গোস্বামী।