ঢাকাবুধবার , ২৫ অক্টোবর ২০২৩
  1. অর্থনীতি
  2. আদালত
  3. আন্তর্জাতিক
  4. আরো
  5. খেলার খবর
  6. গণমাধ্যম
  7. চাকরির খবর
  8. জাতীয়
  9. দেশের খবর
  10. ধর্ম পাতা
  11. পরিবেশ
  12. প্রবাস
  13. প্রেস বিজ্ঞপ্তি
  14. বিজ্ঞান প্রযুক্তি
  15. বিনোদন
আজকের সর্বশেষ সবখবর

আজমিরীগঞ্জে হাসপাতালে নিম্নমানের খাবার সরবরাহের অ ভি যো গ

rising sylhet
rising sylhet
অক্টোবর ২৫, ২০২৩ ২:৫১ অপরাহ্ণ
Link Copied!

ads

রাইজিংসিলেট- হবিগঞ্জের আজমিরীগঞ্জে  উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রোগীদের কম ও নিম্নমানের খাবার সরবরাহের অভিযোগ পাওয়া গেছে। হাসপাতাল সুত্রে জানাগেছে,  রোগীদের খাবার সরবরাহ করার জন্য চলতি বছরের ১লা আগষ্ট দরপত্র আহবানের মাধ্যমে ২০২৩-২৪ অর্থ বছরের জন্য উপজেলা স্বাস্হ্য কমপ্লেক্স কার্যালয় থেকে মের্সাস কে বি কনস্ট্রাকশন নামে এক ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানকে দরপত্রের মাধ্যমে খাবার সরবরাহের দায়িত্ব দেওয়া হয়। ১লা সেপ্টেম্বর থেকে হাসপাতালে খাবার সরবরাহ শুরু করে প্রতিষ্টানটি।

তবে দরপত্রে মের্সাস কে বি কনস্ট্রাকশন খাবার সরবরাহের দায়িত্ব পেলেও খাবার সরবরাহ করছেন উপজেলার শিবপাশা ইউনিয়নের মোস্তাকিন মিয়া নামের এক ব্যাক্তি।
দরপত্র মোতাবেক ভর্তিকৃত রোগীদের জনপ্রতি খাবার তালিকায় সপ্তাহের শনিবার, সোমবার, বুধবার ও শুক্রবারে সকালের নাস্তায় ১০০ গ্রাম পাউরুটি, ২ টি কলা, ১টি সিদ্ধ ডিম, ৫০ গ্রাম চিনি। দুপুরে ও রাতের খাবারে ৪০০ গ্রাম চালের ভাত, ৫০ গ্রাম ডাল,১৭৫ গ্রাম মাছ দেয়ার নির্দেশনা রয়েছে। এ ছাড়া সপ্তাহের রোববার,মঙ্গলবার ও শুক্রবারে দুপুরে ও রাতের খাবারে রোগী প্রতি ৩০০ গ্রাম মাংস দেয়ার নির্দেশনা রয়েছে।

তবে দরপত্রে উল্লেখিত নির্দেশনা উপেক্ষা করে খাবার সরবরাহের দায়িত্বে থাকা সংশ্লিষ্টরা সকালে ১ টি পাউরুটি, ২ টি কলা দুপুরে  ৫০ গ্রামের এক টুকরো মাছ, ২০ থেকে ৩০ গ্রাম ওজনের মাংস সরবরাহ করছেন রোগীদের। এছাড়া সকালে প্রতিদিন ১ টি করে সিদ্ধ ডিম দেয়ার কথা থাকলেও নিয়মিত তা না দেয়া ও বেশীরভাগ সময় পঁচা মাছ রান্না করে দেয়ার অভিযোগও রয়েছে রোগীদের।

এ বিষয়ে জানতে খাবার সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান কে বি কনস্ট্রাকশনের স্বত্বাধিকারী মো.মনছুর রশীদের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, বিষয়টি সম্পর্কে আমি অবগত নই। কবে আমার লাইসেন্স ব্যাবহার করেছে কিংবা কবে নাগাদ তারা খাবার সরবরাহ শুরু করেছে এটি ও আমি জানি না। মোস্তাকিন আমার বিভিন্ন সাইটে কাজ করতো। খাবার সরবরাহকারী মোস্তাকিন মিয়ার সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, আমি রোজ যতটুকু পরিমান রোগীদের জন্য বরাদ্ধ রয়েছে ততটুকুই বাজার কিনে বাবুর্চির কাছে পৌঁছে দেই। বাবুর্চি যদি কোন অনিয়ম করে এটার দায়ভার তো আমার না।

উপজেলা স্বাস্হ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা.ইকবাল হোসেন  বলেন, বিষয়টি ওয়ার্ড ইনচার্জ দেখার কথা। যদি খাবারে অনিয়ম হয় তবে তিনি তা আবাসিক মেডিকেল অফিসারকে জানাবেন । বিষয়টি খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে ৷

রাইজিংসিলেট/ভ

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।