ঢাকামঙ্গলবার , ২১ জানুয়ারি ২০২৫
  1. অর্থনীতি
  2. আদালত
  3. আন্তর্জাতিক
  4. আরো
  5. খেলার খবর
  6. গণমাধ্যম
  7. চাকরির খবর
  8. জাতীয়
  9. দেশের খবর
  10. ধর্ম পাতা
  11. পরিবেশ
  12. প্রবাস
  13. প্রেস বিজ্ঞপ্তি
  14. বিজ্ঞান প্রযুক্তি
  15. বিনোদন
আজকের সর্বশেষ সবখবর

কলেজছাত্রীকে বিয়ে করেন এএসআই,তালাকের মাধ্যমে সমাধান

rising sylhet
rising sylhet
জানুয়ারি ২১, ২০২৫ ৭:২১ অপরাহ্ণ
Link Copied!

ads

কলেজছাত্রীকে বিয়ে করেন এএসআই,তালাকের মাধ্যমে সমাধান ।

রিয়ার চাচার অভিযোগ, ওই পুলিশ কর্মকর্তাকে ব্লাক মেইল করে মোটা অঙ্কের টাকা কাবিন করে বিয়ে করেছিল রিয়াকে । বিষয়টি নিয়ে বিভিন্ন মিডিয়ায় সংবাদ প্রকাশ হয়। গত ৯ জানুয়ারি টাঙ্গাইল আদালতে অ্যাডভোকেট নাজিম উদ্দিন তালাকের মাধ্যমে এই আপোস করিয়ে দেন। এ সময় পুলিশ কর্মকর্তার পক্ষে একজন এডভোকেট ও তার পরিবারের লোকজন উপস্থিত ছিল।

১৬ লাখ টাকায় আপোস মীমাংসা করেছেন পুলিশের উপসহকারী পরিদর্শককে (এএসআই) বিয়ে করা কলেজছাত্রী রিয়া আক্তার।

এএসআই জাহাঙ্গীর আলমের পক্ষ থেকে আসা এরশাদ বলেন, মেয়েটা আগে টাকা হাতে নেওয়ার পর তারপর তালাকনামাসহ বিভিন্ন কাগজপত্রে স্বাক্ষর করেছে। টাকা ছাড়া সে সময় কিছুই বুঝেনি ওই মেয়েটা।

এ বিষয়ে বক্তব্য জানতে উপসহকারী পরিদর্শক জাহাঙ্গীর আলমের মোবাইলে বারবার যোগাযোগ করা হলে তিনি রিসিভ করেননি।

কলেজছাত্রী রিয়া আক্তার টাঙ্গাইলের দেলদুয়ার উপজেলার ডুবাইল গ্রামের রাজা খানের মেয়ে ও করটিয়া সাদত কলেজের ছাত্রী। বিয়ে করা এএসআই জাহাঙ্গীর আলম গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার বলদিঘাট এলাকার সাহাব উদ্দিনের ছেলে। তিনি নাগরপুর থানা থেকে গত ২৯ সেপ্টেম্বর বদলি হয়ে ফরিদপুরের নগরকান্দা থানায় যোগদান করেছেন।

কলেজছাত্রী রিয়া আক্তার বলেন, যেহেতু সে আমার সঙ্গে সংসার করবে না। তাই আর ঝামেলা বাড়াইনি। কাবিন নামার ১৫ লাখ এবং তিনমাসের খরচ ৯০ হাজার টাকা নিয়ে তালাকের মাধ্যমে আপোস হয়েছে। আদালতে আইনজীবীর মাধ্যমেই তালাক হয়ে আপোস মীমাংসা করা হয়।

রিয়া আক্তারের চাচা বাদল মিয়া বলেন, নাটিয়াপাড়ার পাটখড়ি এলাকার একটি ছেলের সঙ্গে রিয়ার বিয়ে হয়েছিল। কয়েক মাস পর আর সংসার করেনি। পরে যৌতুকের টাকা আদায় করার পর ওই ছেলেকে ছেড়ে দেয়া হয়। তার বিষয়ে কি বলবো, বললে নিজেদের সম্মান থাকে না। ওই পুলিশের সঙ্গে অবৈধ মেলামেশা করতে গিয়ে হোটেলে ধরা পড়েছিল। পরে মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে ওই পুলিশকে বিয়ে করার জন্য বাধ্য করা হয়েছিল। তার উদ্দেশ্যই ছিল টাকা আদায়ের। তার এই আচরণের কারণে আমরা বিব্রত হই বিভিন্ন জায়গায়।

টাঙ্গাইল আদালতে এডভোকেট ও রিয়ার আইনজীবী নাজিম উদ্দিন বলেন, কত টাকায় আপোস হয়েছে সেটা আমাকে বলেনি। আসামিপক্ষের আইনজীবী ও তার স্বজনরা আদালতে আসছিল। পরে তালাকের মাধ্যমে সমাধান হয়েছে।

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।