ঢাকাশুক্রবার , ২৯ ডিসেম্বর ২০২৩
  1. অর্থনীতি
  2. আদালত
  3. আন্তর্জাতিক
  4. আরো
  5. খেলার খবর
  6. গণমাধ্যম
  7. চাকরির খবর
  8. জাতীয়
  9. দেশের খবর
  10. ধর্ম পাতা
  11. পরিবেশ
  12. প্রবাস
  13. প্রেস বিজ্ঞপ্তি
  14. বিজ্ঞান প্রযুক্তি
  15. বিনোদন
আজকের সর্বশেষ সবখবর

কানাইঘাট শিক্ষক প্রশিক্ষণের ভাতায় বিড়ম্বনায় স্বীকার শিক্ষকগণ

rising sylhet
rising sylhet
ডিসেম্বর ২৯, ২০২৩ ৩:৪২ অপরাহ্ণ
Link Copied!

ads

সিলেটের কানাইঘাট উপজেলার মাধ্যমে শিক্ষকদের ৮ম ও ৯ম শ্রেণির নতুন কারিকুলামের উপর ১০ টি বিষয়ের উপর ৭ দিন ব্যাপী প্রশিক্ষণ শেষ হয়েছে গত (২৪ ডিসেম্বর) রবিবার। এতে উপজেলার প্রতিটি মাধ্যমিক স্তরের প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকগণ স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে অংশগ্রহণ করেন এবং শিক্ষকগণ নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের নতুন কারিকুলাম বাস্তবায়নে করার লক্ষে কাজ শুরু করেছেন।

তবে শিক্ষকগণ তাদের প্রশিক্ষণের জন্য বরাদ্দকৃত খাওয়া, যাতায়াত ও অনান্য খরচ বাবদ ভাতা তাৎক্ষণিকভাবে হাতে না পাওয়ায় অনেকেই ভাতা পরিশোধের সিস্টেম নিয়ে ক্ষুব্ধ হয়ে সমালোচনা করেছেন। এবারের নিয়ম হলো শিক্ষকদের নিজ নিজ ব্যাংক একাউন্টে ভাতা পরিশোধ করা। এ নিয়মে বিড়ম্বনার শিকার হতে হয়েছে অনেক নতুন ও নন ইনডেক্সধারী শিক্ষকদের। তাদের প্রাতিষ্ঠানিক বেতন উত্তোলনে ব্যাংক একাউন্টের প্রয়োজন হয়নি বলে শিক্ষক প্রশিক্ষণের ভাতার টাকার জন্য নতুন করে একাউন্ট খুলতে হয়েছে। প্রশিক্ষণের সময় প্রশিক্ষণার্থীেদর প্রতিদিনের উপস্থিতি ও ভাতা উল্লেখিত সীটে স্বাক্ষর করিয়ে নিয়েছেন কর্তৃপক্ষ। কিন্তু মাস্টার রোল ফরমে স্বাক্ষর নেননি প্রশিক্ষণের সময়। এ অবস্থা প্রশিক্ষণের ভাতার টাকা উপজেলা দায়িত্বশীল অফিসারদের হাতে পৌঁছলেও শিক্ষকদের একাউন্টে পাঠাতে পারছেন না তারা। এ অবস্থায় উপজেলার সকল প্রশিক্ষণার্থীদেরকে উপজেলার একাডেমিক সুপারভাইজার সাখাওয়াত হোসেন কর্তৃক শিক্ষকদের গ্রুপের মাধ্যমে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে উপজেলা শিক্ষা অফিসে গিয়ে মাস্টার রোল ফরমে স্বাক্ষর দিয়ে আসার জন্য। এতে করে বিড়ম্বনায় পড়তে হয়েছে সিংহভাগ শিক্ষকদের। সমালোচনার ঝড় উঠছে প্রতিটি বিষয়ের শিক্ষকদের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ সহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে। প্রশিক্ষণ শেষে অনেক প্রতিষ্ঠানে কাজের চাপ কম থাকায় এবং শিক্ষকদের নিজ বাড়ি প্রতিষ্ঠান থেকে ৫০০/৭০০ কিলোমিটার দূরে হওয়ার পরিবারের লোকজনের সাথে দেখা করার জন্য দেশের বাড়িতে অবস্থান করছেন। ইচ্ছে করলেই নিজ কর্মস্থলে উপস্থিত হওয়া যায় না বলে মাস্টার রোল ফরমে স্বাক্ষর দেওয়া তাদের পক্ষে অসম্ভব বলে তারা জানিয়েছেন। বিষয়টি পূর্বেও জানিয়ে দেওয়া হয়নি বলে তাদের মানষিক প্রস্তুতিও নেই। এ অবস্থায় তারা কিভাবে বিষয়টি সমাধান পাবেন তা বুঝে উঠতে পারছেন না। শিক্ষকগণ বলছেন, প্রশিক্ষণ চলাকালীন সময়ে মাস্টার রোল ফরমে স্বাক্ষর নিয়ে নিলে এমন সমস্যায় এখন পড়তে হতো না। এছাড়াও প্রশিক্ষণ শেষে পুনরায় মাস্টার রোল ফরমে স্বাক্ষর লাগবে এ বিষয়টি জানিয়েও দেওয়া হয়নি বলে তারা প্রতিষ্ঠান ছেড়ে নিজ বাড়িতে অবস্থান করছেন।
ভুক্তভোগী শিক্ষকরা জানিয়েছেন, শিক্ষকেরা নিজ খরচে উপজেলা শিক্ষা অফিসে গিয়ে দেখেন, দুপুর ১টার দিকে অফিস সহকারী ফিরুজ আহমেদ ছাড়া অফিসে আর কেউ উপস্থিত নাই।

এ বিষয়ে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার নূর মোহাম্মদের সাথে কথা বললে তিনি জানান, গতকাল শিক্ষক প্রশিক্ষণের ভাতার টাকা ব্যাংকে এসেছে। আর স্বাক্ষরের বিষয়টা আমরা নিয়ম মেনেই পরে নিতে হচ্ছে।

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।