ঢাকামঙ্গলবার , ১১ নভেম্বর ২০২৫
  1. অর্থনীতি
  2. আদালত
  3. আন্তর্জাতিক
  4. আরো
  5. খেলার খবর
  6. গণমাধ্যম
  7. চাকরির খবর
  8. জাতীয়
  9. দেশের খবর
  10. ধর্ম পাতা
  11. পরিবেশ
  12. প্রবাস
  13. প্রেস বিজ্ঞপ্তি
  14. বিজ্ঞান প্রযুক্তি
  15. বিনোদন
আজকের সর্বশেষ সবখবর

নির্বাচন দেখতে হলে, আগে জুলাই বিপ্লবের স্বীকৃতি লাগবে-ডা. শফিকুর রহমান

rising sylhet
rising sylhet
নভেম্বর ১১, ২০২৫ ৬:৩৩ অপরাহ্ণ
Link Copied!

ads

যারা জুলাই বিপ্লবের স্বীকৃতি মানবেন না, তাদের জন্য ২০২৬ সালের নির্বাচন না বলেছেন,বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান । ছাব্বিশের নির্বাচন দেখতে হলে, আগে জুলাই বিপ্লবের স্বীকৃতি লাগবে।

ডা. শফিকুর রহমান বলেন, আমরা চাই আগামী ফেব্রুয়ারিতে রোজার আগে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হোক। এটা নিয়ে কেউ ধূম্রজাল সৃষ্টির পাঁয়তারা চালাবেন না। উদর পিণ্ডি বুদোর ঘাড়ে ফেলবেন না।

মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) রাজধানীর পল্টনে ৮ দলের সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।

এসময় আসন্ন জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, আমাদের ১ নম্বর দাবি হচ্ছে, জুলাই বিপ্লবকে স্বীকৃতি দিতে হবে। জুলাই বিপ্লবের স্বীকৃতি দিতে হলে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দিতেই হবে। এই আইনি ভিত্তি ছাড়া কোনো নির্বাচন অনুষ্ঠান হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই।

তিনি আরও বলেন, এ দেশের মুক্তিকামী মানুষের দাবি একটাই, জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে গণভোট হতেই হবে। গণভোটের ব্যাপারে সব দল একমত। তাহলে তারিখ নিয়ে এই বাইনাবাজি কেন?

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, আমরা সব দল একমত হয়ে স্বাক্ষর করেছি, তখন আগে ভোট হওয়াই যুক্তিযুক্ত। এর মধ্যে দিয়েই আইনি ভিত্তির পাটাতন তৈরি হবে ইনশা আল্লাহ এবং এর ভিত্তিতেই আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ওই নির্বাচন যখন অনুষ্ঠিত হবে তখন আর কোনো সংশয় সন্দেহ থাকবে না।

তিনি বিএনপির প্রতি প্রশ্ন রাখেন, জুলাই সনদেই যদি জনগণের প্রতি শ্রদ্ধা না দেখান, জাতীয় নির্বাচনে জনগণের প্রতি শ্রদ্ধা দেখাবেন কীভাবে?

পাঁচ দফা দাবিতে যুগপৎ আন্দোলনরত দলগুলো হলো—বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, খেলাফত মজলিস, নেজামে ইসলাম পার্টি, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন, বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টি ও জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি।

তাদের দাবিগুলো হলো-

জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় সাংবিধানিক আদেশ জারি ও উক্ত আদেশের ওপর আগামী নভেম্বর মাসের মধ্যেই গণভোট আয়োজন করা।

আগামী জাতীয় নির্বাচনে উভয় কক্ষে/উচ্চ কক্ষে পিআর পদ্ধতি চালু করা।

অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের লক্ষ্যে সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করা।

ফ্যাসিস্ট সরকারের সব জুলুম-নির্যাতন, গণহত্যা ও দুর্নীতির বিচার দৃশ্যমান করা।

স্বৈরাচারের দোসর জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা।

সবশেষ গত ৭ নভেম্বর প্রধান উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি জমা দেয় দলগুলো। তবে স্মারকলিপি দেওয়ার পরও সরকারের পক্ষ থেকে সাড়া না পাওয়ায় আজকের সমাবেশের কর্মসূচি ঘোষণা করে তারা।

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।