সমাবেশে ঘিরে হামলা-সংঘর্ষে এখন পর্যন্ত তিনজন নিহতের খবর পাওয়া গেছে।
পরিস্থিতি সামাল দিতে একযোগে চেষ্টা চালিয়েছে পুলিশ ও সেনাবাহিনী। তবে, তা করতে গিয়ে পুলিশের পক্ষ থেকে কোনো প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহার করা হয়নি বলে জানিয়েছেন পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম।
তিনি বলেছেন, ধৈর্য ধরে গোপালগঞ্জের পরিস্থিতি সামলানোর চেষ্টা করেছে পুলিশ। গোপালগঞ্জে আমরা লিথ্যাল (প্রাণঘাতী অস্ত্র) কোনো কিছু ব্যবহার করিনি, তাই আমাদের একটু সময় লেগেছে।
আইজিপি বাহারুল আলম বলেন, উচ্ছৃঙ্খলতা যা হয়েছে, সেটা যতটুকু সম্ভব আমরা ধৈর্যের সঙ্গে প্রশমন করার চেষ্টা করছি। এখন আরও পুলিশ সদস্য পাঠানো হচ্ছে পুরো জিনিসটা নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য।
বুধবার (১৬ জুলাই) বিবিসি বাংলাকে এ কথা বলেন তিনি।
সেনা-পুলিশ পাহারায় এনসিপির নেতাকর্মীদের গোপালগঞ্জ শহর থেকে বের করে আনা হয়েছে।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এএনসিপি) সমাবেশ ঘিরে বুধবার দুপুর থেকে গোপালগঞ্জে উত্তেজনা শুরু হয়। সন্ধ্যা পর্যন্ত সেখানকার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়নি।