সিলেট কৃষি বিশ^বিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মো. আলিমুল ইসলাম বলেছেন, ডিম একটি গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি উপাদান। এটি আমাদের শারীরিক গঠন ও মানসিক বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। যাদের শরীরে আয়রনের ঘাটতি আছে, তাদের জন্য ডিম বিশেষভাবে উপকারী। ছয় বছর বয়সের মধ্যে শিশুদের মস্তিষ্কের বিকাশে সহায়ক কোলিন সরবরাহ করে ডিম। আমাদের প্রত্যেকের প্রতিদিন ডিম খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তোলা উচিত। বিশেষ করে শিক্ষার্থীদের মধ্যে এ বিষয়ে সচেতনতা তৈরি করতে হবে। ক্লাসের ফাঁকে বা টিফিন টাইমে অন্য কিছু না খেয়ে তাদেরকে ডিম খাওয়ার অভ্যাস তৈরি করতে হবে।
মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বিশ্ব ডিম দিবস উপলক্ষ্যে সিলেট কৃষি বিশ^বিদ্যালয়ের পোল্ট্রি বিজ্ঞান বিভাগের আয়োজনে স্কুল ফিডিং অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। সিলেট সিটি কর্পোরেশনের ৩৫ নম্বর ওয়ার্ডের বাঘমারাস্থ সফিক-রফিক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ডিম বিতরণ করা হয়।
প্রফেসর ড. এম. রাশেদ হাসনাত এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন সফিক-রফিক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আতাউর রহমান। বক্তব্য রাখেন পোল্ট্রি বিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ইউসুফ মিয়া, সিকৃবি’র ট্রেজারার ড. এ.টি.এম. মাহবুব-ই-ইলাহী, ভেটেরিনারি, এনিম্যাল ও বায়োমেডিক্যাল সায়েন্সেস অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. এ এস এম মাহবুব, সিকৃবি’র ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা দপ্তরের পরিচালক প্রফেসর ড. মোহাম্মদ সামিউল আহসান তালুকদার, প্রক্টর প্রফেসর ড. জসিম উদ্দিন আহাম্মদ, ডব্লিউপিএসএ-বিবি এর জেনারেল সেক্রেটারি মোহাম্মদ ফায়েজুর রহমান, সফিক-রফিক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সদস্য, ছালিক আহমদ, জয়নাল মিয়া, সহকারী শিক্ষক আব্দুল বাছিত, সুফিয়া আক্তার, শারমিন আক্তার, শিউলী বেগম, লায়লাতুন রহমান লাবনী, অভিভাবক রায়হান আহমদ, জমসেদ মিয়া, আলকাছ মিয়া প্রমুখ।