ঢাকাশুক্রবার , ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
  1. অর্থনীতি
  2. আদালত
  3. আন্তর্জাতিক
  4. আরো
  5. খেলার খবর
  6. গণমাধ্যম
  7. চাকরির খবর
  8. জাতীয়
  9. দেশের খবর
  10. ধর্ম পাতা
  11. পরিবেশ
  12. প্রবাস
  13. প্রেস বিজ্ঞপ্তি
  14. বিজ্ঞান প্রযুক্তি
  15. বিনোদন
আজকের সর্বশেষ সবখবর

সিলেট মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের কার্যক্রম নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা

rising sylhet
rising sylhet
ফেব্রুয়ারি ২৩, ২০২৪ ৯:৩০ অপরাহ্ণ
Link Copied!

ads

সিলেট মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের কার্যক্রম নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা।

মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের কার্যক্রম বেশ নজর কাড়ার মত। একসময় গোয়েন্দা পুলিশের বদনাম ছিলো, এরা কোন কাজ করেনা, বলে চাঁদাবাজির জন্যও খ্যাতি ছিল তাদের। শহীদ নামের এক পুলিশ সদস্য নিজেকে ডিবির ক্যাশিয়ার হিসেবে পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন মাধ্যম থেকে বখরা আদায় করতো। তাকে টাঙ্গাইল বদলি করা হলেও তার তৈরি সেই সুড়ঙ্গ পথ পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে এমনটি নিশ্চিত করে কেউ বলতে পারবে না। সোহাগ নামে এক লোক শহিদের প্রতিনীধিত্ত করছে বলে অসর্থিত সূত্র জানিয়েছে। ঢাকা থেকে প্রকাশিত একটি দৈনিকের পরিসংখ্যানে দেখা গেছে অতি সাম্প্রতিক সময়ে ডিবি পুলিশ প্রায় শতাধিক অভিযান পরিচালনা করে প্রায় তিনশতাধিক লোকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। মূলত বর্তমান পুলিশ কমিশনার যোগদান করার পর থেকে ডিবির কার্যক্রমে কিছুটা ফিরে এসেছে।

ডিবির উপো পুলিশ কমিশনার এর স্বচ্ছতা নিয়ে কেউ এখন পর্যন্ত প্রশ্ন তুলতে পারেনি কেউ, তদুপরি কোথাও যেন কিছুটা গলদ পরিলক্ষিত হয় মাঝেমধ্যে। কাজির বাজারের বোয়াল মাছের একটি গল্প বেশ ডালপালা দিয়ে চলছে। সবচেয়ে বেশী আলোচিত হচ্ছে ডিবির অভিযানের সময় আটককৃতদের পার্সোনাল প্রপার্টি সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে।

 

সাম্প্রতিক কালে ডিবির কাজে সম্পৃক্ত করা হয়েছে অন্য একটি ইউনিটের সদস্যদের। ডিবির সদস্যদের হাতে বিভিন্ন অপরাধে যারা আটক হয়,তাদের সাথে থাকা নগদ টাকা-দামি মোবাইল সহ অপরাপর জিনিসপত্র গুলো যাতে জব্দ তালিকায় স্থান পায় কিংবা সংশ্লিষ্ট ব্যাক্তি যাতে জামিন পাবার পর ফিরে পায় সেই বিষয়টি পুরোপুরি নিশ্চিত করার ব্যাপারে ডিবির উপ পুলিশ কমিশনারকে আরো কিছুটা সচেষ্ট মূলক তৎপর হবার প্রয়োজন রয়েছে বলে অনেকেই মনে করছেন।

 

ডিবির কার্যক্রমের উপর নজর রাখেন কিংবা সরজমিনে সংবাদ সংগ্রহ করে এমন এক জন সংবাদ কর্মী মন্তব্য করেছেন, ডিবির বিগত দিনগুলোর অভিযানের পর আটক মানুষের কাছ থেকে উদ্ধার হওয়া নগদ প্রায় কোটি টাকা জাবতা তালিকায় স্থান পায়নি। আটক ব্যক্তিরা আদালতে জরিবানা কিংবা জামিনে ছাড়া আবার পর তাদের পার্সোনাল প্রপার্টি ফেরত পাওয়া তো দূরের কথা চাওয়ার কোন উপায় ছিল না বলে জানিয়েছেন আটকৃতরা ।

 

তাহলে প্রশ্ন দেখা দেয়,এসব পার্সোনাল প্রপার্টিগুলো গেল কোথায়? আরো একটি বিষয় লক্ষ্য করা গেছে ডিবির অভিযানের অগ্রিম খবর কিছু মিডিয়া কর্মীর কাছে থাকে। লেনদেনে গরমিল হলে সেই মিডিয়া কর্মীরা তাদের উপর অতি বিশ্বাস মূলক দুর্বলতাকে কাজে লাগানোর চেষ্টায় লিপ্ত হয়। ব্যক্তিগত সম্পর্ক যে কারো সাথেই থাকতে পারে কিন্তু সেই সম্পর্ক কিংবা বিশ্বাসকে পুঁজি করে কেউ যাতে বাণিজ্যিক ভাবে ব্যবহার করে ফায়দা হাসিলকে তার নিত্যদিনের কর্মকাণ্ডের পরিণত করতে না পারে। সেই বিষয়টি নিয়েও গোয়েন্দা পুলিশের দায়িত্বশীল কর্মকর্তাগণ আরো সচেতন মূলক তৎপর হবার কোন বিকল্প হতে পারেনা বলে অপরাধ বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন।

সূত্র, বাংলার বারুদ

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।