
জাফলং এলাকায় কোনো কম্বল কারখানা না থাকলেও পর্যটন এলাকায় গেলেই রাস্তার পাশে দোকানগুলোতে কম্বল বিক্রির ধুম দেখা যাচ্ছে। শীত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এসব দোকানে সস্তা দামে কম্বল বিক্রি হচ্ছে। দামে তুলনামূলক কম হওয়ায় দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা পর্যটকেরা এসব কম্বল কিনছেন।
এদিকে পর্যটকবাহী যানবাহন বিভিন্ন স্থানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তল্লাশির মুখে পড়ছে। গাড়িতে কম্বল বেশি থাকলে কখনো জিজ্ঞাসাবাদ করে ছেড়ে দেওয়া হচ্ছে, আবার কখনো আটকও করা হচ্ছে। অন্যদিকে সীমান্ত এলাকায় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ও ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের কড়া পাহারা থাকলেও কম্বলসহ নানা পণ্য সীমান্ত পেরিয়ে আসার অভিযোগ রয়েছে।
এই তালিকায় অস্ত্রও রয়েছে। সম্প্রতি জাফলং এলাকার একটি বাগান থেকে পরিত্যক্ত অবস্থায় একটি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করেছে বিজিবি। বিজিবি ক্যাম্পসংলগ্ন জাফলং লালমাটি পর্যটন এলাকায় পর্যটনকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে আবাসিক হোটেলসহ একাধিক কসমেটিকসের দোকান। অথচ জাফলং বা পুরো সিলেট জেলায় কোনো কসমেটিকস কারখানা নেই। তবুও লালমাটি পর্যটন এলাকায় কসমেটিকস পণ্যের ছড়াছড়ি চোখে পড়ে। পর্যটক বাহী গাড়িতে অভিযান হলেও অভিযান হয়না লালমাটি পর্যটন এলাকার দোকান গুলোতে!
স্থানীয়দের অভিযোগ, সীমান্ত পেরিয়ে অবৈধভাবে আসা এসব কসমেটিকস পণ্য দোকানে ওঠার পর কার্যত ‘বৈধ’ হয়ে যায়। পরে দিন কিংবা রাতের সময় রাস্তার পরিস্থিতি বুঝে এসব পণ্য দেশের বিভিন্ন স্থানে পাঠানো হয়।
সেই লাইনম্যানের মুল হুতা কে? কার ইশারায় প্রশাসনকে ম্যানেজ করে লামানো হয় অবৈধ পণ্য – আসছে বিস্তারিত,,,,,