সিলেট মেট্রোপলিটন এলাকার এয়ারপোর্ট থানাধীন ধোপাগুল খন্দকার মার্কেটে একটি অংশ ও তিনটি দোকান জোর পূর্বক জাল কাগজ পত্র তৈরী ও হুমকি কমকির মাধ্যমে দখল করে নেওয়ার অপচেষ্টা। এ ব্যাপারে সিলেট মেট্রোপলিটন ম্যাজিষ্ট্রেট ২য় আদালতে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
খরব নিয়ে জানা যায, খন্দকার মামুন আলী আখতার একজন প্রবাসী বিনিযোগকারী সমাজসেবক ও সম্মানিত লোক হন। তিনি বিগত প্রায় ২০ বছর আগে ধোপাগুল এলাকার জেলা-সিলেট, থানা-এয়ারপোর্ট, মৌজা-ছালিয়া, জে এল নং এস এ-৫৩, বিএস ৪৫, খতিয়ান এসএ ৫২২, বিএস ৭৭৩, দাগ নং- এসএ ১৪১২, বিএস ৩১২১, পরিমান ০.২০ একর ভূমির ক্রয় করিয়া তাতে ২য় তলা বিশিষ্ট একটি মার্কেট নির্মাণ করেন। ভোগ দখল করাবস্থায় মার্কেটের ৩নং দোকান কোঠায়ন ভাড়ানামার মাধ্যমে মো: আজাদ মিয়া (৪৪), পিতা-মৃত সমছু মিয়া, সাং-ধোপাগুল, ডাক-সাহেবের বাজার, থানা-বিমানবন্দর সিলেটকে ভাড়া দেন। ভাড়ানামা নবায়ন ও মাসিক ভাড়া আনতে খন্দকার মামুন আলঅ আখতার তার লোকজনদের খন্দকার মার্কেটে পাঠালে অন্যান্য ভাড়াটিয়া ভাড়া প্রদান করলেও আজাদ মিয়া দোকানের ভাড়া দিতে অস্বীকার করেন। তিনি বলেন এই দোকানের মালিক আমি ও নাসির উদ্দিন, আমরা ভাড়া দিতে পারবোনা, তা নিয়ে খন্দকার মামুন আলী আখতারের লোকজনদের সাথে কথা কাটাকাটি এবং নাসির সহ উভয়েই ভাড়া উত্তোলনের লোকজনদের শারিরীক নির্যাতন করে। তারা আর ভাড়া আনতে গেলে খন্দকার মামুন আলী আখতার সহ সবাইকে প্রাণনাশের হুমকি দেয়। এছাড়া তাহারা মাননীয় মেট্রোপলিটন আদালতে জাল দলিলাদি নিয়ে মালিকানা দাবি করে খন্দকার মামুন আলী আখতারকে আসামী করে মামলা দায়ের করে। কয়েক শুনানী পর সম্প্রতি আদালতে তা মিথ্যা প্রমানিত হলে মাননীয় বিচারক মামালাটি খারিজ করে দেন।
খবর নিয়ে জানাগেছে, ফুটপাতের শ্রমিক, ট্রাকের হেলপার ধেকে একটি চক্র কোটিপতি হয়েগেছে। রাতারাতি এ চক্রেে বিত্ত বৈভবের অধিকারী হয়ে যাওয়া, কোটি পথে বনে যাওয়ার পেছনের কাহিনী সম্পর্কে যেমন জানেন না সাধারণ জনগন তেমনী জানেন না তথ্য প্রযুক্তিতে সমৃদ্ধ সরকারী গোয়েন্দা সংস্থা, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা বা কোনো রাষ্ট্রীয় শক্তি। এ কোটিপতি চক্রের উত্থান রহস্য জানতে কয়েকজন অনুসন্ধানী সাংবাদিকের অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসে ঐ চক্রের কোটিপতি হয়ে যাওয়ার রহস্য। অনুসন্ধানে দেখা যায়, উল্লেখিত কোটিপতি চক্রের করাল থাবায় ভূমিচ্যুত হয়েছেন সাধারণ জনগন, ভূমিচ্যুত হয়েছেন প্রবাসী নাগরিকরা।
এব্যাপারে প্রবাসী বিনিযোগকারী, উদ্যোক্তা, সমাজসেবক ও শিক্ষানুরাগী খন্দকার মামুন আলী আখতার প্রতিকার ও সুবিচার পাওয়ার জন্য সকল মহলের সুদৃষ্টি কামনা করেছেন।