ঢাকাশুক্রবার , ২৫ এপ্রিল ২০২৫
  1. অর্থনীতি
  2. আদালত
  3. আন্তর্জাতিক
  4. আরো
  5. খেলার খবর
  6. গণমাধ্যম
  7. চাকরির খবর
  8. জাতীয়
  9. দেশের খবর
  10. ধর্ম পাতা
  11. পরিবেশ
  12. প্রবাস
  13. প্রেস বিজ্ঞপ্তি
  14. বিজ্ঞান প্রযুক্তি
  15. বিনোদন
আজকের সর্বশেষ সবখবর

কাশ্মীরে হামলার পর ভারত যু দ্ধে র প্র স্তু তি নিতে শুরু করেছে

rising sylhet
rising sylhet
এপ্রিল ২৫, ২০২৫ ৫:০৪ অপরাহ্ণ
Link Copied!

ads

সাপে-নেউলে সম্পর্ক ভারত পাকিস্তানের। প্রতিবেশী হয়েও যেন বহু দূরত্ব তাদের। স্বাধীনতার সাড়ে সাত দশক পেরিয়ে গেলেও দু’দেশের সেই চিরবৈরী মনোভাব কাটেনি বিন্দুমাত্র। দোষারোপের রাজনীতি আর ষড়যন্ত্র তত্ত্ব থেকে যেন বের হতেই পারছেন না দেশ দুটির রাজনীতিকরাও।

 

শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এবিপি আনন্দের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কাশ্মীরে হামলার পর ভারত যুদ্ধের প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে। এর আগে, ভারতের পেহেলগামে হামলার ঘটনার পর পাকিস্তান ঘোষণা দেয়, তারা ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাবে। এ নিয়ে করাচি উপকূলের কাছে নিজেদের ‘এক্সক্লুসিভ ইকোনমিক জোনে’ পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তিও জারি করেছে ইসলামাবাদ। পাকিস্তানি নৌবাহিনীর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ২৪-২৬ এপ্রিলের মধ্যে এই মিসাইল পরীক্ষা সম্পন্ন হবে।

বিগত ২৫ বছরে যুদ্ধে জড়ায়নি, তবে তাদের মধ্যে যে খুব শান্তি বিরাজমান ছিল তাও বলা যায় না। লাইন অব কন্ট্রোল সবসময় তাদের কন্ট্রোলে থাকে না, উত্তেজনা লেগেই থাকে। তবে এবারের পরিস্থিতি একটু ঘোলাটে এবং বেশ উত্তপ্ত। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যেন আধা জল খেয়ে লেগেছেন মোদি। শেষমেশ পরিস্থিতি যুদ্ধ পর্যন্ত গড়ায় কি-না এ নিয়ে শঙ্কিত আন্তর্জাতিক বিশ্লেষকরা।

ভারতীয় সংবাদ সংস্থা এএনআই জানিয়েছে, পাকিস্তানের এই পদক্ষেপ ঘিরে ভারতের সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলো পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে।

এদিকে পাল্টা প্রস্তুতির অংশ হিসেবে ভারতও সামরিক তৎপরতা জোরদার করেছে। গতকাল (বৃহস্পতিবার) মিসাইল ধ্বংসের সফল পরীক্ষা চালিয়েছে ভারতীয় নৌবাহিনী। নিজেদের প্রযুক্তিতে তৈরি আইএনএস সুরাত থেকে এক নিম্ন-উড্ডয়ন মিসাইল সফলভাবে ধ্বংস করা হয়। এক্সে দেওয়া এক পোস্টে ভারতীয় নৌবাহিনী বলেছে, এতে তাদের প্রতিরক্ষা সক্ষমতায় নতুন মাত্রা যোগ হয়েছে।

সাম্প্রতিক উত্তেজনায় দু’দেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক ইতোমধ্যে হিমশীতল হয়ে পড়েছে। একে অপরের কূটনীতিক বহিষ্কার করেছে দুই দেশ। বন্ধ হয়েছে আকাশসীমাও। এখন সামরিক শক্তি প্রদর্শনের পালা শুরু হয়েছে সমুদ্র ও আকাশপথে।

উভয় দেশই উভয়ের বিরুদ্ধে পাল্টাপাল্টি কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে, যার মধ্যে ভারতের পক্ষ থেকে সিন্ধু নদের পানি চুক্তি বাতিল অন্যতম। জবাবে পাকিস্তান পূর্ণ শক্তি দিয়ে এর জবাব দেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছে।

কেউ কেউ বলছেন, এই ফাইল দুটি কি যুদ্ধের অনুমতি ও ভারতের নিরাপত্তা সংক্রান্ত? আর যদি যুদ্ধের অনুমতি চাওয়ার ফাইলই হয় তবে কি নির্দেশনা দিয়েছেন ভারতের রাষ্ট্রপতি? তিনি কি সত্যিই যুদ্ধের অনুমতি দিয়েছেন?

এদিকে হামলার পর বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস. জয়শঙ্কর। এসময় তারা রাষ্ট্রপতির কাছে দুটি লাল ফাইল জমা দেন। এ ফাইল ঘিরে শুরু হয়েছে নানা জল্পনা কল্পনা।

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।