ঢাকাবৃহস্পতিবার , ২৩ অক্টোবর ২০২৫
  1. অর্থনীতি
  2. আদালত
  3. আন্তর্জাতিক
  4. আরো
  5. খেলার খবর
  6. গণমাধ্যম
  7. চাকরির খবর
  8. জাতীয়
  9. দেশের খবর
  10. ধর্ম পাতা
  11. পরিবেশ
  12. প্রবাস
  13. প্রেস বিজ্ঞপ্তি
  14. বিজ্ঞান প্রযুক্তি
  15. বিনোদন
আজকের সর্বশেষ সবখবর

সিলেট জেলা পর্যায়ে জাতীয় হিফজুল কুরআন প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ সম্পন্ন

rising sylhet
rising sylhet
অক্টোবর ২৩, ২০২৫ ৪:৫৮ অপরাহ্ণ
Link Copied!

ads

সিলেট জেলা পর্যায়ে জাতীয় হিফজুল কুরআন প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত বুধবার (২২ অক্টোবর) সকালে নগরীর জিন্দাবাজারস্থ একটি অভিজাত হোটেলের কনফারেন্স হলে রিলিজিয়াস এ্যাটাশে অফিস রাজকীয় সউদী দূতাবাস বাংলাদেশ আয়োজিত জাতীয় হিফজুল কুরআন প্রতিযোগিতার সিলেট ও সুনামগঞ্জ জেলার বাছাই পর্ব শেষে পুরস্কার বিতরণ সম্পন্ন হয়।

আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন রাজকীয় সউদী দূতাবাস বাংলাদেশের সিলেট বিভাগীয় প্রতিনিধি শাইখ সাঈদ বিন নুরুজ্জামান মাদানী ও বদর বিন ইসহাক আল মাদানী।

সাইফ মু. সাইফুল্লাহ ও রাশিদ আহমদ এর যৌথ সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন শাইখ মামুনুর রশীদ আল মাদানী, হাফিজ মইনুল ইসলাম। এছাড়াও বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক, দায়িত্বশীলগণ, অভিভাবক, গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।

রিলিজিয়াস এ্যাটাশে অফিস রাজকীয় সউদী দূতাবাস বাংলাদেশ আয়োজিত প্রতিযোগিতার বাছাই পর্বে সিলেট-সুনামগঞ্জ জেলার ১৫০ জন হাফিজ অংশ গ্রহণ করেন। এর মধ্যে নির্বাচিত ১৬ জন হাফিজ বিজয়ী হয়েছেন।

অংশগ্রহণ বিজয়ীরা হলেন আতিক হাসান, জয়নুল ইসলাম জুলাইবির, সাকিব আহমদ, আদিল আহমদ, মাহবুবুর রহমান রাদি, মারজান আহমদ, সাইফুদ্দিন, মাজিদুর রহমান, মো. আব্দুল বাসিত নাদিম, আব্দুল ফাত্তাহ, আমজাদ আজাদ চৌধুরী, রেজাউল করিম রাজু, তাসলিম হোসেন জাকির, মুহাম্মদ বিন কাসিম, আব্দুল হামিদ ও আব্দুল্লাহ।

বিজয়ীদের মধ্যে সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান করেন রাজকীয় সউদী দূতাবাস বাংলাদেশের সিলেট বিভাগীয় প্রতিনিধি শাইখ সাঈদ বিন নুরুজ্জামান মাদানী ও বদর বিন ইসহাক আল মাদানী।

অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, আজকের এই প্রতিযোগিতার মূল উদ্দেশ্য শুধুমাত্র বিজয়ী নির্বাচন করা নয়, বরং কুরআন পড়ার প্রতি উদ্বুদ্ধ করা, তার বিশুদ্ধতা, সুন্দরতা এবং গুরুত্ব বোঝানো। কুরআনের হিফজ কেবল এক শারীরিক কার্যক্রম নয়, এটি এক গভীর আধ্যাত্মিক অভ্যাস, যেখানে প্রত্যেক হাফিজ আল্লাহর বাণী হৃদয় ধারণ করে তাওহিদ ও সত্যের পথে অগ্রসর হয়। বক্তারা আরো বলেন, কুরআনের প্রতি প্রেম এবং তার চর্চা কেবল ব্যক্তিগত নয়, বরং সমাজের প্রতিটি স্তরের জন্য এক অপরিহার্য দায়িত্ব। একজন হাফিজ যেভাবে কুরআনের সুরাগুলোর অর্থ এবং ব্যাখ্যা অন্তরে ধারণ করেন, তেমনি তার কাজের মধ্যেও এই শিক্ষা প্রকাশ পায়। বক্তারা সিলেটে জেলায় রিলিজিয়াস এ্যাটাশে অফিস রাজকীয় সউদী দূতাবাস বাংলাদেশ জাতীয় হিফজুল কুরআন প্রতিযোগিতা আয়োজন করায় কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন।

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।