ঢাকাবৃহস্পতিবার , ১০ আগস্ট ২০২৩
  1. অর্থনীতি
  2. আদালত
  3. আন্তর্জাতিক
  4. আরো
  5. খেলার খবর
  6. গণমাধ্যম
  7. চাকরির খবর
  8. জাতীয়
  9. দেশের খবর
  10. ধর্ম পাতা
  11. পরিবেশ
  12. প্রবাস
  13. প্রেস বিজ্ঞপ্তি
  14. বিজ্ঞান প্রযুক্তি
  15. বিনোদন
আজকের সর্বশেষ সবখবর

মানুষকে ধোঁকা দিতে লুটপাটকারীরা বলে-রয়েলেটি আদায় করতে ইজারা নিয়েছেন

rising sylhet
rising sylhet
আগস্ট ১০, ২০২৩ ৫:৪৭ অপরাহ্ণ
Link Copied!

ads

সাধারণ মানুষকে ধোঁকা দিতে লুটপাটকারীরা বলে থাকে, সিলেট জেলা প্রশাসক অফিস থেকে তারা নাকি ইঞ্জিন চালিত নৌকা থেকে রয়েলেটি আদায় করতে ইজারা নিয়েছেন।

সিলেট গোয়াইনঘাটের জাফলং থেকে প্রতিদিন প্রায় অর্ধকোটি টাকার বালু লুট করছে স্থানীয় একটি সঙ্গবদ্ধ চক্র। এরা সকলেই বর্তমান সংসদ সদস্য ইমরান আহমদের লোক বলে স্থানীয় ভাবে পরিচিত।

প্রকৃত পক্ষে ইসিও এলাকায় কোন বালু মহাল নেই বলে জানিয়েছেন এডিসি রেভিনিউ নিজে। নৌযান থেকে অবৈধ ভাবে চাঁদা আদায় করার জন্য জেলা প্রশাসক অফিস কোন ব্যক্তিবা কোন চক্রকে অনুমতি দেয়নি বা দেওয়ার প্রশ্নই আসেনা বলেও জানান স্থানীয় এসিল্যান্ড। জাফলংয়ে (ইসিও) এলাকায় অবৈধ বালুখেঁেকা সিন্ডিকেটের গডফাদার জাফলং নয়াবস্তির বর্তমান বাসিন্ধা এক সময়ের বিস্কুট কোম্পানীর সেলসম্যান ইমরান হোসেন সুমন উরফে জামাই সুমন, নয়াবস্তির মুক্তিযোদ্ধা ইনছান আলীর ছেলে আলিম উদ্দিন। বিশ্বনাথের ফয়জুল ইসলাম উরফে বিশ্বনাথী ফয়জুলম শ্রমিক নেতা ছমেদ, ফিরোজ চক্র। বালু খেকো চক্রের দাবী, তারা নাকি সরকারের নিয়ম অনুযায়ী সিলেট জেলা প্রশাসকের কাছ থেকে ইঞ্জিন চালিত নৌকার রয়েলটি আদায়ের জন্য ইজারা গ্রহণ করে, সরকারের নিয়ম মেনে নৌকা থেকে ইজারা আদায় করছেন। কিন্তু প্রকৃত পক্ষে এই চক্রটির কাছে কোন রকম অনুমোদন বা ইজারার কাগজপত্র নেই। চক্রটি প্রকাশ্য অবৈধ বালু মহাল থেকে চাঁদাবাজি করছে দিনরাত। জাফলং নদীতে গেলেই চোখে পড়ে বালুবাহী হাজার হাজার কার্গো নৌকার সারি। এদিকে জাফলং ব্রিজসহ গোটা এলাকাই হচ্ছে পরিবেশ সংকটাপন্ন এলাকা (ইসিও) হিসেবে চিহ্নিত। কিন্তু কে মানছে কার আইন। বা কে শুনে সরকারি সেই নির্দেশনা। উপজেলা প্রশাসন, থানার ওসি, পরিবেশ অধিদপ্তর সকলেই যেনো নিরব দর্শক। মাঝে মধ্যে উপজেলা ভুমি কর্মকর্তা নিজেই হানাদেন অবৈধ বালু মহালে।

তিনি বলেন, চলতি বছরে কমপক্ষে ১০ বার অভিযান চালিয়েছেন জাফলং বালু মহালে। অবৈধ বালু তোলা বন্ধ করতে। দলীয় নেতাদের ভাব হচ্ছে এমন চেয়ে-চেয়ে দেখলাম বলার কিছু ছিলোনা! কারণ যারা এসব বালু মহাল লুটপাট করছে তারা সকলেই মন্ত্রীর লোক বলে পরিচয় দিয়ে থাকে। চক্রটি জাফলংয়ের (ইসিও) জোন থেকে বালু লুটের মহোৎসবে মেতে উঠেন প্রতি বছর। কখনো এক বা একাধিক চক্র। সম্প্রতি স্বশস্ত্র ক্যাডারদের পাহারা বসিয়ে জাফলংয়ে জামাই সুমনের নেতৃত্বে রাতের অন্ধকারে ও দিনের আলোতে চালানো হচ্ছে পরিবেশ বিনষ্টকারী ড্রেজার মেশিন। ফিরোজ মিয়া, শ্রমিক নেতা ছমেদ মিয়া, ফয়জুল মিয়া, সাবু মিয়া, কালা রকমত আলী এই বাহিনীর সদস্য। তারা সকলেই বালু মহালে বেপরোয়া চাঁদাবাজিতে রয়েছেন সরাসরি জড়িত। স্থানীয়দেও অভিযোগ, উচ্চ আদালতের নির্দেশনা রয়েছে (ইসিও) এলাকা থেকে বালু উত্তোলন বন্ধের। কিন্তু এরপরও থেমে নেই সিলেটে বালি ও পাথর খেকোদের তাÐব। প্রতিদিন জাফলংয়ের চা-বাগানের এলাকা থেকে শুরু করে ভাটির বাংলাবাজার পর্যন্ত প্রায় ৫ কিলোমিটার এলাকা থেকে ৩০-৩৫ লাখ ঘণফুট বালু লুটপাট করা হচ্ছে। বালুর ফুট প্রতি আগে ২ টাকা করে বখরা আদায় করা হলেও এখন ফুট প্রতি আদায় হয় ৩ টাকা করে। অবৈধ বালু লুটকারীরা নিজেদের স্থানীয় সংসদ সদস্য ও প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইমরান আহমদের নিজের লোক বলে পরিচয় দিচ্ছেন। ফলে তাদের ধাপটের কাছে অসহায় হয়ে পড়েছেন স্থানীয় প্রশাসন। এ নিয়ে স্থানীয় লোকজন সরাসরি প্রতিবাদসহ প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরে দীঘ দিন থেকে অভিযোগ, সাংবাদিক সম্মেলন করেও কোন সুফল পাচ্ছেনা। স্থানীয়দের আরো অভিযোগ, প্রশাসনকে ম্যানেজ করেই জাফলং চা বাগান ও কান্দুবস্তি এলাকা থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করা হচ্ছে। মাঝে মধ্যে লোক দেখানো অভিযান হলেও, অভিযানিক দল চলে আসার পর জাফলংয়ের চিত্র সেই আগের মতোই। নির্বিচারে লুট করা হচ্ছে বালু-আর নোম্যান্স ল্যান্ড এলাকা থেকে বারকি নৌকা দিয়ে পাথর। আগের তুলনায় আরও লুটপাট বেড়েছে কয়েক গুণ। তাদের নির্বিচারে বালু উত্তোলনের ফলে হুমকির মুখে পড়েছে শত কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত জাফলং ব্রিজ।

প্রশাসনের দায়ের করা একাধিক অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, এক সময় এই আলিম উদ্দিনের পিতা প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরে বালু লুটপাটকারীদের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ করেছিলেন এবং সিলেট আদালতে মামলাও করেছিলেন ৬ জনের নাম উল্লেখ করে। এখন তার ছেলে আলিম উদ্দিনই বালু লুটের মূল সহযোগী, তাই তিনি এবার নিরব রয়েছেন। বিগত ২০২১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর সিলেট প্রেসক্লাবে এলাকাবাসীর পক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলন করে অবৈধ ভাবে বালু লুটপাটের অভিযোগ করেন জাফলং নয়াবস্তি গ্রামের বাসিন্দা মো.খোকন মিয়া। এ সময় তিনি চিহ্নিত বালু খেকো চক্রের সদস্যদের বিরুদ্ধে দ্রæত ব্যবস্থা গ্রহণ ও জাফলংকে রক্ষার দাবি জানিয়ে ছিলেন। লিখিত বক্তব্যে খোকন মিয়া বলেছিলেন, ৮ থেকে ৯ বছর আগে জাফলং পর্যটন স্পট, পাথর ও বালু মহালসহ প্রায় ১২ কিলোমিটার এলাকাকে পরিবেশ সংকটাপন্ন বা (ইসিও) জোন হিসেবে চিহ্নিত করে ওই এলাকা থেকে বালু ও পাথর উত্তোলনে নিষেধাজ্ঞা জারি করেন হাইকোর্ট। নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্তে¡ও বালু খেকো চক্রের সদস্যরা প্রতিদিন অবাধে বালু লুট করে নিয়ে যাচ্ছে। খোকনের দাবি ছিলো, স্থানীয় প্রশাসনকে ম্যানেজ করে ইজারা বহির্ভূত এলাকা থেকে প্রতিদিন ১৫-২০ লাখ টাকা করে গত ৩ মাসে প্রায় ১৫ কোটি টাকার বালু লুটপাট করেছে চক্রটি। তাছাড়া প্রতিদিন হাজার হাজার বালুবাহী কার্গো নৌকা চলাচলের কারণে জাফলং ব্রিজ, গোয়াইনঘাট ব্রিজ, সালুটিকর ব্রিজসহ শত শত কোটি টাকায় নির্মিত সেতু হুমকির মুখে পড়েছে। সেই কপিটি এ প্রতিবেদকের সংরক্ষিত কাছে রয়েছে। একই বছরে বালুখেকো আলিম উদ্দিনের পিতা মুক্তিযোদ্ধা ইনছান আলী সিলেট আমলী গ্রহন আদাল-১০ এ একটি মামলায় উল্লেখ করে ছিলেন বালু খেকোরা প্রায় ২০ কোটি টাকা বালু লুট করে নিয়ে গেছে। যাহা গোয়াইনঘাট থানার সিআর মামলা নং ২৪২/২১ ইং তারিখ ১৩/১০/২০২৩ ইং। ধারা-৪২০/ ৩৮৫/ ৩৮৬/ ৪২৭/ ৫০৬/ (২)৫২।

গোয়াইনঘাটের সহকারী কমিশনার (ভুমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. তানভীর হোসেন জানান, জাফলং ডাউকি নদীর নিষিদ্ধ এলাকায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলন বন্ধে আমার নেতৃত্বে প্রায় ১০ বার টাস্কফোর্সের অভিযান পরিচালনা করি। এর ধারাবাহিকতায় গত ২৪ মে মঙ্গলবার অভিযানে অবৈধ ভাবে বালু উত্তোলন ও পরিবহনের দায়ে ৬টি ইঞ্জিন চালিত নৌকা জব্দ করি। একই সঙ্গে মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে ৪টি নৌকা মালিককে ৫০ হাজার করে দুই লাখ টাকা এবং আরও ২টি নৌকা মালিককে ১ লাখ করে দুই লাখ টাকা ৬টি নৌকা মালিককে মোট ৪ লাখ টাকা জরিমানা করি। এসময় বিজিবি সংগ্রাম বিওপির নায়েক সুবেদার মো. মোর্শেদ, গোয়াইনঘাট থানার এসআই পিন্টু দেবসহ পুলিশ ও বিজিবি বিপুল সংখ্যক সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। এরপর গত মাসের ২৬ জুলাই বুধবার দুপুরে জাফলং নদীতে আবারও অভিযান পরিচালনা করে ৩টি বালুবোঝাই নৌকা জব্দ করি, এবং জরিমানা আদায় করি।

এছাড়া গত ১২ এপ্রিল বুধবার জাফলংয়ের ডাউকি নদীর চা-বাগান ও ঝুমপার এলাকায় এ অভিযান পরিচালনা করে অবৈধ ভাবে বালু ও পাথর উত্তোলনের কাজে ব্যবহৃত ৬টি ইঞ্জিন চালিত নৌকা আটক করে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করি। অভিযান শেষে গোয়াইনঘাটের সহকারি কমিশনার (ভুমি) মো. তানভীর হোসেন গণমাধ্যমকে বলেছিলেন, জাফলং ডাউকি নদীর নিষিদ্ধ এলাকায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের খবর পেয়ে টাস্কফোর্সের অভিযান চালিয়ে বালুবাহী নৌকা আটক জরিমানা আদায় করা হয়েছে।

এ ছাড়া নয়াবস্তি ও কান্দুবস্তি নামের দুটি গ্রাম ও জাফলং চা বাগানও হুমকির মুখে রয়েছে। জাফলংয়ের বালু ও পাথর সিন্ডিকেটের সদস্যরা এবার ঐক্যবদ্ধ হয়েই বালু লুটপাটে নেমেছে। প্রায় দুই মাস আগে থেকেই তারা নদীতে অবস্থান নেয় তারা। এরপর (ইসিও) এলাকা ব্রিজের উভয়পাশ থেকে বালু উত্তোলন শুরু করে। এই দুইমাসে তারা কয়েক কোটি টাকার বালু লুট করেছে বলে সূত্রে প্রকাশ। জাফলং ব্রিজের উজানে নয়াবস্তি ও কান্দুবস্তি এলাকায় বালু লুটপাটে নেতৃত্ব দিচ্ছে জাফলংয়ের এক সময়ের লুটপাটকারী ইমরান হোসেন সুমন উরফে জামাই সুমন। তিনি জাফলং এসে পূর্বে একটি বিস্কুট কোম্পানীর বা বেকারির সেলসম্যানের কাজ করতেন। এখন সময়ের ব্যবধানে কয়েক শত কোটি টাকার মালিক বনে গেছেন। তার সহযোগী বিশ্বনাথ এলাকার ফয়জুল তাকে সকলে চিনেন বিশ্বনাথী ফয়জুল হিসাবে। তাদের সহযোগী নয়াবস্তির ইনছান আলীর ছেলে একাধিক বির্তকৃত মামলার আসামী আলীম উদ্দিন। এক সময় আলীম উদ্দিন ও জামাই সুমন দুটি গ্রæপে নেতৃত্ব দিতেন, ছিলো দুই গ্রæপের প্রকাশ্য অস্ত্রের মহড়া। এ নিয়ে প্রায়ই গণমাধ্যমে খবর প্রচার হতো। কিন্তু এখন বালু লুটপাটে তারা এক হয়ে গেছেন। ধিরে ধিরে আলিম উদ্দিনের উপর থেকে মামলার বুঝাও কমতে শুরু করেছে। তাদের সাথে রয়েছেন স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা শামসুল আলম, তিনি সাবেক জাফলং ইউনিয়নের লেবু চেয়ারম্যানের আপন ভাই।

এখনও প্রতিদিন জাফলং নদীর উজান এলাকা থেকে প্রায় ৪০/৫০ লাখ টাকার বালু লুট করছে চক্রটি। প্রতি বালুর ফুট হিসেবে তাদেরকে এখন ৩ টাকা হারে চাঁদা দিতে হচ্ছে। তাদের মতে এক টাকা নেন থানার ওসি নজরুল ইসলাম নিজে আর ২ টাকা চক্রটি নিজেদের মাঝে ভাগবাটোয়ারা করে নেন। ঐ টাকার ভাগ নাকি মন্ত্রীকেও দিতে হয়।
প্রতিটি নৌকা ২ হাজার থেকে ৬ হাজার ফুট ধারণ ক্ষমতার। নৌকা ভর্তি করে এই সিন্ডিকেটকে বুঝিয়ে নৌকা স্থান ত্যাগ করতে হয়। কান্দুবস্তির বাসিন্ধারা, অভিযোগ করেছেন কার্গো কিংবা নৌকাতে বালু ভর্তি করতে ড্রেজারের প্রয়োজন হয়। প্রতিদিন প্রায় ৫০০ বড় নৌকা তাদের এলাকায় লোড দেয়া হয়। আর এ লোডে ব্যবহার করা হয় ড্রেজার মেশিন। প্রায় ৪-৫শ’ ড্রেজার মেশিনের শব্দে এলাকার পরিবেশ বিষাক্ত হয়ে উঠেছে। দিনের চেয়ে রাতের বেলা বেশি সংখ্যক ড্রেজার মেশিন ব্যবহার করা হয়। ফলে রাতে মানুষের ঘুম হারাম হয়ে গেছে। পাথর খেকোদের দাপটের কারণে ভয়ে মুখ খুলতে পারছে না জাফলং বাগানের খাসিয়ারা ও কান্দুবস্তির বাসিন্দারা। লুটপাটকারী ইমরান হোসেন সুমন ওরফে জামাই সুমন বালু লুটপাটে নিজের সম্পৃক্ততার কথা অস্বীকার করে, তিনি দাবি করেছেন, পাথর ব্যবসার সঙ্গে তিনি সম্পৃক্ত। বালু ব্যবসায় তিনি জড়িত নন। এ ছাড়া, এই এলাকায় বালু লুটপাটের জড়িত রয়েছেন কয়েকজন তাদের নাম বলেন যা এ প্রতিবেদক রেকর্ড করে রাখেন। তিনি নিজে নাকি পাথর ব্যবসায়ী।

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।